সর্বশেষ ঘোষণা
৯ম বালিকা মেরিট লিস্ট ৯ম বালক মেরিট লিস্ট ৮ম বালিকা মেরিট লিস্ট ৮ম বালক মেরিট লিস্ট ৭ম বালিকা মেরিট লিস্ট ৭ম বালক মেরিট লিস্ট ৬ষ্ঠ বালিকা মেরিট লিস্ট ৬ষ্ঠ বালক মেরিট লিস্ট ৫ম শ্রেণির মেরিট লিস্ট ৪র্থ শ্রেণির মেরিট লিস্ট ৩য় শ্রেণির মেরিট লিস্ট ১ম শ্রেণর মেরিট লিস্ট ২য় শ্রেণির মেরিট লিস্ট মার্কশীট প্রিন্ট করার নিয়ম ওয়েবসাইটে রোজাল্ট প্রকাশিত হয়েছে। বার্ষিক পরীক্ষা ২০২৪ এর ফলাফল ইবতেদায়ী ১ম শ্রেণি থেকে দাখিল ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তি চলছে। ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিশেষ বিবেচনায় উত্তীর্ন বালিকা শাখার তালিকা ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিশেষ বিবেচনায় উত্তীর্ন বালক শাখার তালিকা ৬ষ্ঠ শ্রেনির ভর্তি পরীক্ষায় বালক শাখার মেধাক্রম ৬ষ্ঠ শ্রেনির ভর্তি পরীক্ষায় বালিকা শাখার মেধাক্রম ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ প্রসঙ্গে। ২০২৫ সনে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য যা যা লাগবে। ২০২৫ সনে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য যা যা লাগবে। ভর্তি পরীক্ষা 2024 ভর্তি পরীক্ষা 2024 বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ভর্তি পরীক্ষা 2024 ইবতেদায়ী পরীক্ষা ২০২৪ এর রুটিন বার্ষিক পরীক্ষা ২০২৪ এর রুটিন ( ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম) কামিল ১ম পর্বে ভর্তি সংক্রান্ত

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৩১ সালে প্রতিষ্ঠিত হাজীগঞ্জ দারুল উলুম আহমাদিয়া কামিল মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চাঁদপুর জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সহ সভাপতির বাণী

image-not-found

ক্ষনজন্মা,মানব হিতৈষী আলহাজ্ব আহমদ আলী পাটোয়ারী (রহঃ) আনুমানিক বারশ বাংলা সনের শেষের দিকে জন্ম গ্রহণ করে। স্বল্পবয়সে পিতৃহীন হন এবং আনুমানিক বাংলা তেরশ অব্দে হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদের ভিত্তি সূচনা করেন। কলকাতা আলিয়া মাদরাসার তৎকালীন হেড মাওলানা শামসুল উলামা জনাব, ছফি উল্লাহ সাহেবের নিকট হতে মসজিদ নির্মানে দোয়া লাভ করেন। মাওলানা আবুল ফারাহ জৈনপুরী (রহঃ) এর হাতে ১৭ আশ্বিন ১৩৩৭ বাংলা সনে পাকা মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করা হয়।এবং পুরাতন ঢাকার আলিয়া নেসাবের মুহাসনিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ শামসুল ওলামা মাওলানা আবু নছর ওয়াহীদ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উক্ত মসজিদের জন্য যোগ্য খাদেম ও মুসল্লী তৈরী করার লক্ষ্যে তিনি হাজীগঞ্জ দারুল উলুম সিনিয়র মাদরাসা নামে ১৯৩১ সালে আলিয়া নেছাবের একটি মাদরাসা মসজিদের দক্ষিন পাশের্^ (ছয়) ৬ শতক জমির উপর নির্মান করেন। যা পরবর্তীতে ১৯৪১ সালে ফাজিল ,১৯৯৫ সনে প্রতিষ্ঠাতার দৈহিত্র জনাব,ড.আলমগীর কবির পাটোয়ারীর প্রচেষ্টায় কামিল পর্যায়ে উন্নীত হয় এবং তার ঐকান্তিক চেষ্টায় মাদরাসাটি বর্তমান স্থানেও অবয়বে পুনঃস্থাপিত হয়েছে।প্রতিষ্ঠাতা মোতাওয়াল্লার স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্তমান মোতাওয়াল্লী জনাব ড.আলমগীর কবির পাটোয়ারী সহ গভর্নিং বডি নিরলস পরিশ্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। সম্পূর্ন দ্বীনি পরিবেশে বালক-বালিকাদের পৃথক শাখায় পাঠদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।আলিম শ্রেণি পর্যন্ত বিজ্ঞান বিভাগ চালু আছে। মানবতার এই মহান সেবক ১৩৭৫ বাংলা সনের ১৭ ই বৈশাখ সকাল ৮.৪৫ মিনিটে ইন্তেকাল করেন। আল্লাহ তায়ালা তাকে জান্নাতবাসী করুন। আমীন।

অধ্যক্ষের বাণী

image-not-found

১৯৩১ সালে প্রতিষ্ঠিত হাজীগঞ্জ দারুল উলুৃম আহমাদিয়া কামিল মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে চাঁদপুর জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।